
- কোস্টা রিকা (Costa Rica): স্থায়ী সেনাবাহিনী নেই।
- পানামা (Panama): স্থায়ী সেনাবাহিনী নেই (১৯৯০-এর পরে)।
- লিচেনস্টাইন (Liechtenstein): নিয়মিত সামরিক বাহিনী নেই।
- আইসল্যান্ড (Iceland): স্থায়ী রেলওয়ে নেই।
- নেপাল (Nepal): সমুদ্রসৈকত নেই (landlocked)।
- ভাটিকান সিটি (Vatican City): নিজস্ব বাণিজ্যিক বিমানবন্দর নেই (নিরপেক্ষ শহর-রাষ্ট্র)।
- সুইজারল্যান্ড (Switzerland): কোনো একক লিখিত “সম্পূর্ণ” সংবিধান নেই — দেশের আইন, ঐতিহ্য ও আধিকারিক নথি মিলেই কাজ করে।
আরো পড়ুনঃ কোন ফলে কোন এসিড থাকে
- নেপাল: দেশের জাতীয় পতাকা আয়তাকার নয় — একমাত্র আয়তাকারের বাইরে পতাকা: নেপাল।
- আইসল্যান্ড: মশা (mosquito) প্রায় নেই — ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে ব্যাপকভাবে দেখা যায় না।
- মালটা (Malta): স্থায়ী রেলপথ নেই (ট্রেন অব্যাহত নেই)।
- সৌদি আরব (Saudi Arabia): স্থায়ী নদী নেই (স্থায়ী প্রবাহমান নদীর অভাব)।
- মালদিভস (Maldives): নদী নেই — ক্ষুদ্র দ্বীপরাজ্য হওয়ায় বড় নদী নেই।
- ভুটান (Bhutan): তীরের সমুদ্রসীমা নেই (landlocked)।
- লুক্সেমবার্গ (Luxembourg): সমুদ্রসৈকত নেই (landlocked)।
- সান মারিনো (San Marino): নিজস্ব বাণিজ্যিক বিমানবন্দর নেই।
- মনাকো (Monaco): নিজস্ব বাণিজ্যিক বিমানবন্দর নেই (নিকটতম বিমানবন্দর প্রতিবেশী দেশের)।
- নরওয়ে (Norway): আর্কটিক অঞ্চলে থাকা অংশগুলোর কারণে গ্রীষ্মে ‘মিডনাইট সান’ — নির্দিষ্ট সময়ে সূর্য অস্ত যায় না (এক ধরনের রাত-দিন বৈশিষ্ট্য)।
- সেন্ট কিটস ও নেভিস (St. Kitts and Nevis): বড় জনসংখ্যা বা বৃহৎ সেনাবাহিনী নেই — ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্র।
- নৌবাহিনী নেই — অনেক ক্ষুদ্র রাষ্ট্র: (উদাহরণ: লিচেনস্টাইন, ভ্যাটিকান, নাওরু) — নিজস্ব নৌবাহিনী নেই।
- বীরাল (Bahrain): (ঐতিহাসিকভাবে) স্থায়ী রেল দীর্ঘকাল ছিল না — আধুনিক সময়ে পরিকল্পনা থাকলেও ঐতিহ্যগত রেল নেই।
- কিপরাস (Cyprus): দীর্ঘকাল ধরে কাজ করা জাতীয় রেল নেই (ট্রেন সেবা স্থগিত)।
- সিঙ্গাপুর: বনভূমি খুব সীমিত — দেশটি বেশ ঘন জনবসতি ও নগরায়িত।
- কাতার (Qatar): বৃহৎ স্থায়ী প্রাকৃতিক মিষ্টি পানির নদী নেই।
- সিরিয়ার কিছু অঞ্চল: নির্দিষ্ট সময়ে কার্যকর ডাকবাক্স বা নিয়মিত ডাকপরিষেবা বন্ধ থাকতে পারে (সামরিক সংঘাতের কারণে)।
- ভ্যাটিকান সিটি: পূর্ণ-স্তরের বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক নেই (অতিদূরস্থ ব্যাঙ্কিং ব্যবহৃত হয়)।
- মঙ্গোলিয়া (Mongolia): সমুদ্রসেবা নেই (landlocked)।
- দক্ষিণ সুদান (South Sudan): পরিস্থিতির কারণে স্থিতিশীল, বিস্তৃত স্বাস্থ্যসেবা দুর্বল — কিছু জায়গায় হাসপাতাল সীমিত।
- বুলগেরিয়া, সেরবিয়া ইত্যাদি (অনেক ল্যাণ্ডলক দেশ): সমুদ্রসৈকত নেই — বহুসংখ্যক ইউরোপীয় landlocked দেশ।
- ইসলামাবাদ/পাকিস্তানের কিছু সীমান্ত অঞ্চল: নির্দিষ্ট সময়ে স্থায়ী সড়ক বা রেল পরিষেবা সীমিত থাকে (ভৌগোলিক/সামরিক কারণ)।
- গ্রিনল্যান্ড (Greenland): বড়জনক মশার উপযুক্ত আবাসস্থল কম — ঠান্ডা আবহাওয়া মশা নিয়ন্ত্রণ করে।
- ভাটিকান: সম্পূর্ণ জাতীয় হাসপাতাল নেই — জনস্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রে ইতালির সুবিধা ব্যবহার করে থাকে।
- বহু ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্র: (উদাহরণ: নরফোক দ্বীপ) — স্থায়ী রেল নেই, বড় নদী নেই, সীমিত ডাকপরিষেবা ইত্যাদি।
- বুহুমিয়া (বহু মাঝারি আকারের দেশ): কিছু ছোট শহরে বিমানবন্দর নেই — শত্রুতা/অর্থনীতির কারণে স্থানীয় বিমানসেবা অনুপস্থিত।
- কিছুকিছু দেশ: জাতীয় পতাকার আকার আয়তাকার নয় — (নেপাল উল্লেখযোগ্য উদাহরণ)।
- বহু ল্যান্ডলক আফ্রিকান দেশ: (উদাহরণ: বুরুন্ডি, মালাউই) — সমুদ্রসৈকত নেই।
- ছোট দ্বীপ রাজ্যগুলো: (উদাহরণ: টুভালু, নাউরু) — বড় নদী নেই, সীমিত চিকিৎসা ও বাণিজ্যিক স্থাপনা।
- আটাকামা মরুভূমি (চিলি অঞ্চলের কিছু অংশ): দীর্ঘ সময় ধরে কার্যত বৃষ্টি প্রায় নেই — পৃথিবীর সবচেয়ে শুষ্ক অঞ্চলের মধ্যে।
- আউটব্যাক (অস্ট্রেলিয়ার কিছু অঞ্চল): ঘন বসতি বা উন্নত পাবলিক ট্রান্সপোর্ট নেই — দূরবর্তী অঞ্চল।
- মিরক্রোনেশিয়ার অনেক দ্বীপ: বড় ব্যাংকিং সিস্টেম নেই — বিদেশি ব্যাঙ্কিং ব্যবহৃত হয়।
- সেন্ট মার্টিন/সিমিলার ছোট দ্বীপ: স্থায়ী রেল নেই, সীমিত পায়রা ও ডাকনেটওয়ার্ক।
- ফেডারেটেড স্টেটস অফ মাইক্রোনেশিয়া, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ, পালাউ— নিয়মিত জাতীয় মিলিটারি নেই (রক্ষার দায়িত্ব সংযুক্ত চুক্তির মাধ্যমে)।
- কুয়েত: প্রকৃত বনভূমি খুবই সীমিত — মূলত মরুভূমি ও মরুপ্রদেশ।
- কিছু অ্যান্টার্কটিক রিসার্চ স্টেশন: স্থায়ী জনবসতি নেই — গবেষণামূলক অস্থায়ী স্থাপন।
- বিশেষ অঞ্চলে: কিছু ছোট স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল/শহররাষ্ট্রের কাছে নিজস্ব বড় হাসপাতাল বা বিশ্ববিদ্যালয় নাও থাকতে পারে — তারা প্রতিবেশী দেশের সুবিধা নেয়।
- বহু ছোট দ্বীপ/স্থানের ক্ষেত্রে (সামরিক ও অন্যান্য): বড় বিমানবন্দর, বড় বিশ্ববিদ্যালয়, পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল বা বড় বাণিজ্যিক ব্যাংক না থাকাই স্বাভাবিক।
- বিশেষ নোট: অনেক ক্ষুদ্র রাষ্ট্র—নাওরু, টুভালু, সাউথ স্যাণ্ডউইচ ইত্যাদি—র জন্য একইরকম “নেই” — (বৃহৎ নদী নেই, বিশাল হাসপাতাল নেই, পূর্ণাঙ্গ সেনাবাহিনী নেই ইত্যাদি)।
নোট: উপরের তালিকা সাধারণ জ্ঞানভিত্তিক এবং বিভিন্ন দেশের পরিচিত/সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলো তুলে ধরা হয়েছে।
উপসংহার,
কোন দেশে কী নেই পোস্টটিতে আমি চেষ্টা করেছি কমন বিষয়গুলোকে তুলে ধরার। ধন্যবাদ মনোযোগ সহকারে পোস্টটি পড়ার জন্য।